ads

ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণ জানা গেল

Rate this post
ads11

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায় দেশের সব ধরনের ইন্টারনেট সেবা। পাঁচদিন পর ব্রডব্যান্ড এবং ১১ দিন পর মোবাইল ইন্টারনেট সেবা চালু করা হলেও, এখনও মিলছে না স্বাভাবিক গতি।

এ বিষয়ে সোমবার (২৯ জুলাই) ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিবিএ) সভাপতি ইমদাদুল হক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু আছে। তবে গতি অনেক স্লো।’

কী কারণে গতি কম- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট সার্ভিস চালুর পর ১০ দিন গুগলের ক্যাশ সার্ভিস অর্থাৎ গুগল বা গুগল রিলেটেড জি-মেইল, ইউটিউব এগুলো বন্ধ ছিল। এসব সার্ভার আপডেট হতে ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন পড়ে। এতে আমাদের যে প্রধান আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথ, সেখানে এসে চাপটা পড়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আবার ফেসবুক, ইউটিউবসহ যেসব সার্ভিস বন্ধ আছে সেগুলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) দিয়ে চালানো হচ্ছে। এ কারণেও আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথে প্রচুর চাপ পড়েছে। তাই অনেক জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেট স্লো পাচ্ছে।’

আরও পড়ুন: ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত, অর্ধেক বিল নিতে আইনি নোটিশ

কবে নাগাদ এ পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটি খুব দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে। স্বাভাবিক সময়ে এই সার্ভারগুলো ঠিক হতে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগে।’

এদিকে সকাল থেকে ঢাকার অনেক এলাকায় মোবাইল ইন্টারনেট পাচ্ছিলেন না অনেক গ্রাহক। এতে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়নি।’

ads3
ads12
Scroll to Top